ঢাকা ২৪শে আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৯ই ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৮:২৮ পূর্বাহ্ণ, আগস্ট ১২, ২০২৪
সিলেট স্টারঃশেরপুরের নকলা উপজেলার টালকী ইউনিয়নের সাইলামপুর গ্রামে নিজ দোকানে শফিকুল ইসলাম নামের (৬০) এক পল্লী চিকিৎসক খুন হয়েছেন। এ সময় দুষ্কৃতকারীরা তাঁর দোকানের ওষুধসহ মালপত্রও লুট করে নিয়ে গেছে।
পুলিশ ও স্থানীয়দের ধারণা, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরবর্তী সহিংসতার সুযোগে এই পল্লী চিকিৎসককে খুন করা হয়েছে। শনিবার রাতের কোনো একসময় দুষ্কৃতকারীরা তাঁর দোকান দিহান স্টোরের ভেতরে ঢুকে তাঁকে খুন করে মালপত্র লুট করে।এভাবে সাম্প্রতিক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষ ও হামলার ঘটনায় হত্যাকাণ্ড বেড়েই চলেছে। এই আন্দোলন ঘিরে শফিকুল ইসলামসহ সারা দেশে এ পর্যন্ত ৬০৬ জনকে হত্যার তথ্য পাওয়া গেছে।
মর্গে ২০ লাশ
রাজধানীর দুটি হাসপাতালের তিনটি মর্গে এখনো পড়ে আছে ২০ জনের মরদেহ। পড়ে থাকা লাশগুলো বিকৃত হয়ে যাওয়ায় পরিচয় বোঝা যাচ্ছে না।থানার কার্যক্রম বন্ধ থাকায় করা যাচ্ছে না সুরতহাল। লাশগুলো পচে ফুলে গেছে, দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত তাদের খোঁজে মর্গে আসেনি কেউ।
মর্গ সূত্র জানায়, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে আটটি, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের মর্গে ৯টি এবং শেরেবাংলা নগরে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে তিনটি মরদেহ রয়েছে।ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ মর্গের ৯টি মরদেহের দুটি উত্তরার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল থেকে এবং তিনটি মরদেহ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল থেকে এসেছে। পুলিশ হাসপাতাল থেকে আসা তিনটি মরদেহ পুলিশের বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের মর্গের ডোম রামু চন্দ্র দাস জানান, মরদেহগুলো চেনার কোনো উপায় নেই। প্রত্যেকটাই ফুলে গেছে।ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের ফরেনসিক বিভাগ সূত্র জানায়, তাদের মরচুয়ারিতে জায়গা কম থাকায় এতগুলো মরদেহ এখানে দীর্ঘদিন রাখতে চাইছে না তারা।তারা থানার কার্যক্রম শুরুর অপেক্ষায় আছে। স্বজন না পেলে মরদেহগুলোর ডিএনএ নমুনা রেখে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামে পাঠানো হবে।
শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল সূত্র বলছে, এই হাসপাতালে ৫ আগস্টের পর তিনটি মরদেহ এসেছে। যাদের পরিচয় শনাক্ত হয়নি, সেগুলো মর্গে রাখা আছে।
ঠিকানাঃ
মোবাইল: 01795396925
ইমেইল:
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ রুহিন আহমদ
———————————————————-
সত্যের পথে আপোষহীন ও নিরপেক্ষ অনলাইন নিউজ পোর্টাল
——————————————————–
উপদেষ্টা মন্ডলী সভাপতি
……………………………
——————————————————